ক্যাডেট শব্দটা কানে আসলেই সবার সামনে আসম্ভব মেধাবী আর প্রতিভাধর একটা মানুষের ছবি চোখের সামনে ভেসে উঠে। বলতে লজ্জা বা দ্বিধা নেই আমি তার ব্যতিক্রম। না ক্যাডেট কলেজে না ক্যাডেট কলেজের বাইরে কোথাও আমি সেরকম কিছুর স্বাক্ষর রাখতে পেরেছি। তবে বন্ধুদের আড্ডায় আমি অনেক প্রিয়। তাই হলফ করে বলতে পারি ক্যাডেটসুলভ আচরণের ষোল আনা আমার মধ্যে আছে। এজন্যই নিজের অযোগ্যতা আর অসামর্থের কথা ভু�
দিল্লী দূর অস্ত সম্রাট আলাউদ্দিন খিলজী দিল্লীর একপ্রান্তে একটি মসজিদ তৈরি করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুর দীর্ঘকাল পরে একদা এক আউলিয়া এলেন সেই মসজিদে। ফকির নিজামউদ্দিন আউলিয়া। স্থানটি তাঁর পছন্দ হলো। সেখানেই রয়ে গেলেন এই মহাপুরুষ। ক্রমে প্রচারিত হলো তাঁর পূণ্যখ্যাতি; অনুরাগী ভক্তসংখ্যা বেড়ে উঠল দ্রুত বেগে। স্থানীয় গ্রামের জলাভাবের প্রতি দৃষ্টি আকৃষ্ট হলো। মনস্থ করলেন খনন �
অনেকদিন ব্লগে লগইন করা হয় না, কোথাও যাওয়া হয়না, গেট-টুগেদারে গিয়ে খাওয়া হয়না- দিন দিন জীবনটা যেন তেজপাতা হয়ে যাচ্ছে! এই তেজপাতা জীবন নিয়ে যে দুই-এক ছত্র লিখব- সেটা করা হয়ে উঠে না, আমার বিখ্যাত লেখকও হওয়া উঠে না ! দীর্ঘশ্বাসে ভরা এই জীবনের কাহিনী লিখতে গেলে এক বিরাট ইতিহাস হয়ে যাবে- থাক, ঐ দিকে আর না যাই। ডিসেম্বর এক মহান মাস- আমাদের বিজয়ের মাস,
আজকে জনৈক ছড়াকারের জন্মদিন। জন্মদিনের প্রিফেক্ট মাস্ফু ভাই নাকি মিষ্টি খেতে চীন দেশ আছেন আর সেইসাথে চৈনিক বালিকা দর্শনে চা’ওয়ালা রকিবও সেইখানে অবস্থান করছে তাই বাধ্য হয়ে অনেকদিন পর কিবোর্ডে আঙ্গুল চালাতে হচ্ছে। এই ছেলেটা কে অবশ্য আপনারা সবাই চিনেন। ব্লগের আনাচে কানাচে তার নানা কীর্তি ছড়ানো ছিটানো আছে। শোনা যায় মাসরুফ ভাইয়ের “মাস্ফু” নাম হওয়ার পিছনে তার একটা পোস্টের হাত আছ