মুক্ত নীল আকাশের দিকে তাকিয়ে, কার না স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছা করে সেখানে সাদা মেঘের মত ভেসে বেড়াতে? অন্তত আমার করে। অনেক ছোট বেলা থেকে করতো। এক সময় ভাবতাম বিমান বাহিনীতে যোগ দিয়ে এই সুযোগটা গ্রহন করবো, কিন্তু বাবা-মাকে অতটা দুঃখ দিতে মন চাইলো না – এক মাত্র ছেলে হবার কিছু অসুবিধাও আছে। চট্টগ্রামে নব্য সৃষ্ট ফ্লাইং ক্লাবে যোগ দিয়েছিলাম – এই ধারনা নিয়ে যে অন্তত পি,পি,এল লাইসেন্সটা থাকলে ম�
বিষণ্ণ পথ, বিষণ্ণ পথিক…. (আলস্যভরে আসন থেকে না উঠে পথের ছবি তুলতে গিয়ে এদের মাথাগুলো এড়ানো গেল না!) এবারের ঈদুল আযহা কাটালাম ছোটভাই উৎপলের বাসায়, রংপুরে। আমাকে কাছে পেয়ে ওরা সবাই উৎফুল্ল ছিল, আমিও ছিলাম। গিয়েছিলাম মূলতঃ অসুস্থ মা’কে কয়েকদিনের জন্য দেখে আসতে, ঈদুল আযহা’র পাঁচ সপ্তাহ আগে, স্ত্রী-পুত্রকে ঢাকায় রেখে। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর আম্মার সাথে থেকে যেতে ইচ্ছে হচ্ছিল,
হাতে লিখতে সময় লাগবে তাই বইটি সরাসরি তুলে দিলাম। লেখক লে কর্নেল (অবঃ) এম এ হামিদ, পিএসসি। বই- তিনটি সেনা অভ্যুথ্বান ও কিছু না বলা কথা। বইটি শিখা প্রকাশনি থেকে প্রকাশ করা হয়েছিলো। প্রথম প্রকাশকাল ১৯৯৩।
আমরা হলাম ববিতা-শাবানা যুগের মানুষ। আমাদের সময়ে জনপ্রিয় গানগুলোর সাথে কণ্ঠ মিলাতো ববিতা না হয় শাবানা। পাশাপাশি ছিল সুচরিতা অলিভিয়া এরা। পরে আসলো রোজিনা ও অঞ্জু। গানগুলাও ছিল জোস। অশ্লিল গান ছিল না তেমন। বড় জোর শাবানা সমুদ্রের পানিতে ঝাপাঝাপি করে গাইতো ‘ও দরিয়ার পানি তোর মতলব জানি। তোর ছোঁয়ায় যৌবনে মোর লাগলো শিহরণ, লাগলোরে কাঁপন……….’। আফসুস, এই গানটা বহু খুঁজলাম, পাইলাম না। 😛