আজ থেকে ফে&#

আজ থেকে ফের পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি | 1050167 | কালের কণ্ঠ


চলতি অর্থবছরের প্রথম কিস্তির পণ্য বিক্রি শুরু করছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ। আজ সোমবার (৫ জুলাই) থেকে ঈদুল আজহা ও করোনা পরিস্থিতিতে বাজার স্থিতিশীল রাখতে পণ্য বিক্রি শুরু হচ্ছে।
আগের মতোই এবারও ভোজ্য তেল সয়াবিন, চিনি ও মসুর ডাল- এই তিন পণ্য ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে বিতরণ করবে টিসিবি। রাজধানীসহ দেশব্যাপী আগের তুলনায় ৫০টি ট্রাক বাড়িয়ে ৪৫০ জন ডিলারের মাধ্যমে ট্রাকে করে পণ্য বিক্রি করা হবে বলে গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে টিসিবি জানিয়েছে। আগামী ২৯ জুলাই পর্যন্ত পণ্য বিক্রি চলবে।
এসব পণ্যের দাম আগের মতোই থাকবে। এ ক্ষেত্রে খোলাবাজারের তুলনায় প্রতি কেজি পণ্যে ৪৯ টাকা পর্যন্ত কমে পাবে সাধারণ মানুষ। সবচেয়ে চাহিদার পণ্য সয়াবিন তেলেই বেশি সাশ্রয় হবে ক্রেতাদের। কারণ বাজারে বোতলজাত এক লিটার সয়াবিন তেল কিনতে ১৪৯ টাকা লাগে। টিসিবি বিক্রি করবে ১০০ টাকা লিটার। মসুর ডাল কিনতে লাগে ৯০ টাকা কেজি, টিসিবির দাম ৫৫ টাকা কেজি। পার্থক্য দাঁড়ায় ৩৫ টাকা। বাজারে চিনি বিক্রি হয় ৭০ টাকা কেজি, টিসিবির দাম ৫৫ টাকা। অর্থাৎ কেজিপ্রতি ১৫ টাকা সাশ্রয়। এর আগে গত ৬ থেকে ১৭ জুন ১১ দিন পণ্য বিক্রি করে টিসিবি।
এ সময় উল্লিখিত তিন পণ্যই ঢাকাসহ দেশব্যাপী ৪০০ ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে বিক্রি করা হয় । প্রতিটি ট্রাকে এক হাজার লিটার তেল, ৭০০ কেজি চিনি ও ৪০০ কেজি মসুর ডাল দেওয়া হয়। এবারও একই পরিমাণ পণ্য দেওয়া হচ্ছে।
ক্রেতারা বলছে, নিত্যপণ্যের দাম ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকায় টিসিবির পণ্যে অনেকটাই সাশ্রয় হচ্ছে। তবে কম সময় পণ্য বিতরণ হয় বলে সবাই কেনার সুযোগ পায় না। এ ছাড়া ট্রাকেও পণ্য কম থাকে। এতে লাইনে দাঁড়ানো অনেককেই হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরতে হয়।
গতকাল মুগদা বাজারে কথা হয় শেখ আবদুল্লাহ নামের একজনের সঙ্গে। তিনি বলেন, 'যখন বাজারের সঙ্গে টিসিবির পণ্যমূল্য পাঁচ কিংবা ১০ টাকার পার্থক্য ছিল তখনই ব্যাপক চাহিদা ছিল। এখন তো বাজারের সঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ টাকা পার্থক্য। বাজার থেকে পণ্য কিনতে গেলে এখন মাসের খরচে কুলিয়ে উঠতে পারি না। তাই সরকারের উচিত এই সময়টাতে বেশি করে পণ্য বিতরণ করা।'
এই রকম আরো খবর

Related Keywords

Bangladesh , Dhaka , Eid Adha , Sheikh Abdullah , Corporation Ab Bangladesh , Start Being , பங்களாதேஷ் , டாக்கா , ஷேக் அப்துல்லா , தொடங்கு இருப்பது ,

© 2025 Vimarsana