আপনার এলাকার সবচে’ যোগ্য ও গুনী লোককে ভোট দিন। সে যে দলেরই হোক জ্বি জ্বি!! আমি জানি, আপনি বুঝতে পেরেছেন আমি কোন দলের কথা বলছি। আর যাদের মাথা একটু মোটা আছে, তাদের জন্যই বোল্ড করা। আরে ভাই চামচ নিয়ে কমোডের দিকে যাচ্ছেন কেন?? না না! আমি ওসব খাইনা। যুদ্ধাপরাধীদের পরিবর্তে নেড়ি কুত্তাকে ভোট দিবেন? তা কী করে হয়? একটু ভাবুন প্লিজ!! যুদ্ধ তো আমরা করি নাই ভাই।
একাত্তরের দেশি-বিদেশি পরাজিত শক্তি যে একটি চরম প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তলে তলে তৈরি হচ্ছিল সে বিষয়টি নিয়ে কারো তেমন মাথা ব্যথা ছিল বলে মনে হয় না। বঙ্গবন্ধু নিজে মনে করতেন, কোনো বাঙালি তার বুকে বন্দুকের নল তাক করতে পারবে না। মানুষকে অতিরিক্ত ভালোবাসতেন বলেই তিনি কারো প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করতেন না।
হাতে লিখতে সময় লাগবে তাই বইটি সরাসরি তুলে দিলাম। লেখক লে কর্নেল (অবঃ) এম এ হামিদ, পিএসসি। বই- তিনটি সেনা অভ্যুথ্বান ও কিছু না বলা কথা। বইটি শিখা প্রকাশনি থেকে প্রকাশ করা হয়েছিলো। প্রথম প্রকাশকাল ১৯৯৩।
বাংলা কমিউনিটি ব্লগ অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ
আমরা চেয়েছিলাম এই বাংলার আকাশে চাঁদতারা নয়; বরং লাল-সবুজের একটি পতাকা মাথা উঁচু করে উড়বে। এই পতাকাটির জন্য আমরা বছরের পর বছর ধরে সংগ্রাম করেছি। অবশেষে ৩০ লাখ শহীদের রক্ত আর ৪ লাখ মা-বোনের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে লাল-সবুজের এই পতাকাটি আমাদের হয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে একটি পতাকার জন্য এমন চরম মূল�