ববিতার চাকরি বাতিলের দাবিতে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন আর এক পরীক্ষার্থী। অভিযোগ ছিল, এসএসসি-র কাছে আবেদন করার সময় স্নাতক স্তরের শতকরা নম্বর বাড়িয়ে দেখান ববিতা।
আদালতের নির্দেশ, আগামী ৬ জুনের মধ্যে ববিতাকে ১৫ লক্ষ ৯২ হাজার ৮৪৩ টাকা হাই কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে জমা দিতে হবে। সেই টাকা তুলে দেওয়া হবে নতুন চাকরি প্রাপক অনামিকার হাতে।
২০১৮-তে চাকরি পেয়েছিলেন অঙ্কিতা। ২০২২-এর ২০ মে চাকরি হারান মন্ত্রীকন্যা। ববিতা সেই একই চাকরি হারালেন ২০২৩-এর ১৬ মে। চাকরি পেলেন অনামিকা। একই চাকরির মালিক বদলাল তিন বার।