শুভ্র শচীন, খুলনা প্রতিনিধি,
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 04 Aug 2021 02:38 PM BdST
Updated: 04 Aug 2021 02:38 PM BdST
করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যেই খুলনা বিভাগে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা।
");
}
বুধবার সকাল পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের তিন হাসপাতালে
চারজন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি করা হয়েছে বলে বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক
(রোগ নিয়ন্ত্রণ) ফেরদৌসী আক্তার জানান।
তিনি বলেন, চারজনের মধ্যে নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে একজন, খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন ও খুলনা মেডিকেল
কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে দুইজন। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা একজনের
বাড়ি নড়াইলের লোহাগড়া, আরেকজনের বাড়ি বাগেরহাটের রামপালে।
“এ নিয়ে বিভাগে চলতি বছর মোট ৩৫ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে।”
খুলনা জেলার জ্বর-কাশির রোগীদের করোনাভাইরাসের পরীক্ষার
সঙ্গে ডেঙ্গু পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন খুলনার সিভিল সার্জন নিয়াজ
মোহাম্মদ।
তিনি বলেন, তাছাড়া খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পৃথক ওয়ার্ড
খোলারও চিন্তা করা হচ্ছে।
খুলনা মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ মেহেদী নেওয়াজ জানান, বর্তমানে
তাদের হাসপাতালে যে দু-একজন ডেঙ্গু রোগী আসছে তাদের মেডিসিন ওয়ার্ডে চিকিৎসা দেওয়া
হচ্ছে।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক রবিউল হাসান বলেন,
বুধবার সকালে তাদের হাসপাতালে তিনজন ডেঙ্গু রোগী ছিলেন। তাদের মধ্যে একজন মেডিসিন ওয়ার্ডে
আর দুইজন শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন। তাদের কারও অবস্থা গুরুতর নয়।
তিনি বলেন, “ধারণা করছি এ বছর ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়তে
পারে। সে কারণে আমরা প্রথম পর্যায়ে শিগগিরই ১০ অথবা ২০ শয্যার ডেঙ্গু ইউনিট চালু করব।”
ডেঙ্গু নিয়ে খুলনায় সম্প্রতি অনেকের মধ্যে আতঙ্ক দেখা গেছে।
জনউদ্যোগ নামে একটি নাগরিক সংগঠনের খুলনা জেলার আহ্বায়ক
কুদরত ই খুদা বলেন, “শহরে মশার উপদ্রব বেড়েছে। সন্ধ্যার পর মশার যন্ত্রণায় টেকা দায়
হয়ে পড়েলেও সিটি করপোরেশনের কোনো তৎপরতা আমার চোখে পড়েনি।
“ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ও লার্ভা নিধনের কাজে অনেক পিছিয়ে রয়েছে খুলনা শহর।”
তবে খুলনা সিটি করপোরেশন কাজ করছে বলে করপোরেশনের স্বাস্থ্য
কর্মকর্তা স্বপন কুমার হালদার জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ডেঙ্গু বিষয় নিয়ে তাদের দুটি বিভাগ কাজ করছে।
একটি কনজারভেন্সি বিভাগ অপরটি স্বাস্থ্য বিভাগ।
“কনজারভেন্সি বিভাগ আগে থেকেই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ
করে। আর স্বাস্থ্য বিভাগের ব্যবস্থাপনায় প্রতিনিয়ত ডেঙ্গু বিষয়ে প্রচারণা চলছে। বিশেষ
করে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে।”
মশার উপদ্রব ঠেকাতে ব্যাপক কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন
খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. আব্দুল আজিজ।
তিনি বলেন, মশার উপদ্রব রোধে খুলনা সিটি করপোরেশনের কাজ
চলমান রয়েছে। সিটি করপোরেশনের ৪৬টি ফগার মেশিন রয়েছে। আরও ২০টি মেশিনের অর্ডার হয়েছে।
প্রতিদিনই ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ফগার মেশিনের মাধ্যমে মশক নিধন অভিযান চলমান আছে।
';
adv2 = '
';
if(plength >=12){
position = `.custombody > p:nth-of-type(${parseInt(plength/3)})`;
position2 = `.custombody > p:nth-of-type(${parseInt(2*plength/3)})`;
//console.log("plength greater or equal 12: "+plength);
$(adv).insertAfter(position);
$(adv2).insertAfter(position2);
dfpHead2();
googletag.cmd.push(function() { googletag.display("div-gpt-ad-1583412120279-0");googletag.display("div-gpt-ad-1583412120279-1");});
}else if(imglength > 10){
position = `#plainPicture > ul > li:nth-of-type(${parseInt(imglength/3)})`;
position2 = `#plainPicture > ul > li:nth-of-type(${parseInt(2*imglength/3)})`;
$(adv).insertAfter(position);
$(adv2).insertAfter(position2);
dfpHead2();
googletag.cmd.push(function() { googletag.display("div-gpt-ad-1583412120279-0");googletag.display("div-gpt-ad-1583412120279-1");});
}else if(plength ul > li:nth-of-type(${parseInt(imglength/2)})`;