নিউজ ডেস্ক,
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 25 Jul 2021 10:35 AM BdST
Updated: 25 Jul 2021 10:43 AM BdST
হাসপাতালে শেষ দিনগুলোতে হারমন রোগ শয্যায় নিজের শুয়ে থাকার ছবি পোস্ট করেছিলেন। ছবি: ইনস্টাগ্রাম/স্টেফেন হারমন
করোনাভাইরাস টিকা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপহাস করা ক্যালিফোর্নিয়ার এক ব্যক্তি ভাইরাসটির সঙ্গে দীর্ঘ এক মাস লড়াই করার পর মারা গেছেন।
");
}
হিলসং মেগাচার্চের সদস্য স্টেফেন হারমন টিকার বিরোধিতায় অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন, ভ্যাকসিন না নেওয়ার বিষয়ে ধারাবাহিক রসিকতা করেছিলেন।
জুনে তার সাত হাজার অনুসারীর উদ্দেশ্যে টুইট করে তিনি বলেছিলেন, “৯৯টি সমস্যা ধরলেও টিকা যেন আরেকটি না হয়।”
লস অ্যাঞ্জেলসের বাইরে একটি হাসপাতালে নিউমোনিয়া ও কোভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছিলেন তিনি, সেখানেই বুধবার তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে বিবিসি।
হাসপাতালে শেষ দিনগুলোতে হারমন রোগ শয্যায় শুয়ে থাকার ছবি পোস্ট করে নিজের বেঁচে থাকার লড়াই তুলে ধরেছিলেন।
বলেছিলেন, “তোমরা সবাই দোয়া কোরো, তারা সত্যি আমাকে টিউবের ভেতরে ঢুকিয়ে ভেন্টিলেটরে রাখতে চায়।”
বুধবার শেষ টুইটে হারমন জানান, তিনি ভেন্টিলেশনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
“জানিনা কখন আমি জেগে উঠবো, সবাই দোয়া কোরো,” লেখেন তিনি।
করোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতে থাকলেও হারমন তখনও জানান, তিনি টিকা নেবেন না, তার ধর্মীয় বিশ্বাসই তাকে রক্ষা করবে।
মৃত্যুর আগেও মহামারী ও টিকা নিয়ে রসিকতা করেছিলেন তিনি, মিমস শেয়ার করে বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ রোগ বিশেষজ্ঞ অ্যান্থনি ফাউচিকে না তার বিশ্বাস বাইবেলে।
হিলসংয়ের প্রতিষ্ঠাতা ব্রায়ান হিউস্টন বৃহস্পতিবার এক টুইটে হারমনের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছেন।
তার মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়ে হিউস্টন তার গির্জার অনুসারীদের চিকিৎসকদের নির্দেশনা মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যে সম্প্রতি কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, এদের মধ্যে যারা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন তাদের অধিকাংশই টিকা নেননি।
';
adv2 = '
';
if(plength >=12){
position = `.custombody > p:nth-of-type(${parseInt(plength/3)})`;
position2 = `.custombody > p:nth-of-type(${parseInt(2*plength/3)})`;
//console.log("plength greater or equal 12: "+plength);
$(adv).insertAfter(position);
$(adv2).insertAfter(position2);
dfpHead2();
googletag.cmd.push(function() { googletag.display("div-gpt-ad-1583412120279-0");googletag.display("div-gpt-ad-1583412120279-1");});
}else if(imglength > 10){
position = `#plainPicture > ul > li:nth-of-type(${parseInt(imglength/3)})`;
position2 = `#plainPicture > ul > li:nth-of-type(${parseInt(2*imglength/3)})`;
$(adv).insertAfter(position);
$(adv2).insertAfter(position2);
dfpHead2();
googletag.cmd.push(function() { googletag.display("div-gpt-ad-1583412120279-0");googletag.display("div-gpt-ad-1583412120279-1");});
}else if(plength ul > li:nth-of-type(${parseInt(imglength/2)})`;
$(adv).insertAfter(position);