Review Adult & Youth Friendship Socity - Organisation in Dhaka,Dhaka,Bangladesh

Why Choose Adult & Youth Friendship Socity In Dhaka In Dhaka

Only 50% People Answered Yes For the Poll

like Rating

1 Votes

dislike rating

1 Votes


Adult & Youth Friendship Socity - Organisation in Dhaka,Dhaka,Bangladesh


50/D badda nagar lane, hajaribagh,dhaka


Dhaka,New market


Dhaka,Bangladesh - 1205

Detailed description is this community works for tie between Youth and Adult person. this is the way to keep relation all classes men. to insure help the people. ভিশন ও মিশন. ভিশন:. . সমাজের অনগ্রসর, বঞ্চিত, দরিদ্র ও সমস্যাগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর কল্যাণসাধন, সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান এবং ক্ষমতায়নের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন।. যুব কার্যক্রম. . একটি কথা প্রচলিত আছে যে, “বয়স্ক ব্যক্তিরা ইতিহাস লিখেন কিন্তু যুবসমাজ ইতিহাস তৈরী করে।’’ যুবসমাজই একটি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে যুবসমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণ তাই অপরিহার্য। উন্নয়নের চিমত্মা বাসত্মবতা বিবর্জিত। উন্নয়নের রিলে রেসে যুবসমাজই বয়স্কদের কাছ থেকে দায়িত্ব গ্রহণ করে থাকে। যুবসমাজ বলবান, আত্মবিশ্বাসী, সৃজনশীল ও উৎপাদনশীল শক্তি। তাদের আছে স্বপ্ন, আছে নতুনের প্রতি আসক্তি এবং আশা-আকাঙ্খা। তারা চঞ্চল কিন্তু বেগবান। যুবসমাজের আত্মপ্রত্যয় ও গতিময়তাকে উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ ও কাজে লাগাতে পারলে উন্নয়নের গতিপথ হবে পরিশীলিত ও সতেজ। . ভবিষ. . . মিশন:. . ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে অধিদফতরের আইসিটি কার্যক্রম গ্রহণ।. ২০১৫ সালের মধ্যে দেশের শতকরা ৫০ ভাগ অসহায় ও সমস্যাগ্রস্ত জনগোষ্ঠীকে সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান;. সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রদানের মাধ্যমে ২০১৫ সালের মধ্যে দেশের শতকরা ৫০ ভাগ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক অবস্থা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচন ;. এতিম, অবহেলিত, দুস্থ ও বিপন্ন শিশুদের অধিকার সুরক্ষা, প্রতিপালন, কল্যাণ, উন্নয়ন ও পুনর্বাসন ;. সামাজিক অপরাধপ্রবণ ব্যক্তিদের সংশোধন, উন্নয়ন ও পুনর্বাসন ;. অসহায়, দুস্থ রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সুবিধা প্রদান ;. প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার সুরক্ষা, প্রতিপালন, কল্যাণ, উন্নয়ন ও পুনর্বাসন ;. স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থাসমূহকে নিবন্ধন প্রদান, তাদের কার্যক্রমে সহায়তা প্রদান ও তত্ত্বাবধান ;. সামাজিক প্রতিবন্ধী মেয়েদের কল্যাণ, উন্নয়ন ও পুনর্বাসন ;. সামাজিক অনাচার প্রতিরোধে সহায়তা প্রদান ও উদ্বুদ্ধকরণ ; . পেশাজীবী সমাজকর্মীদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান ;. এসিডদগ্ধ মহিলাদের সহায়তা ও উন্নয়ন।. দলিত, হরিজন ও বেদে জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি. . দলিত, হরিজন ও বেদে সম্প্রদায় নিগৃহিত বা দলনের শিকার। চরম অবহেলিত, বিচ্ছিন্ন, উপেক্ষিত জনগোষ্ঠী হিসেবে এরা পরিচিত। জেলে, সন্যাসী, ঋষি, বেহারা, নাপিত, ধোপা, হাজাম, নিকারী, পাটনী, কাওড়া, তেলী,পাটিকর ইত্যাদি তথাকথিত নিম্নবর্ণের জনগোষ্ঠী এ সম্প্রদায়ভুক্ত। সমাজের অন্যান্য জনগোষ্ঠীর সঙ্গে এদের সামাজিক বৈষম্যের সৃষ্টি করা হয়েছে। সমাজসেবা অধিদফতরের জরিপমতে বাংলাদেশে প্রায় ৪৩.৫৮ লক্ষ দলিত জনগোষ্ঠী, ১২.৮৫ লক্ষ হরিজন জনগোষ্ঠী এবং ৭.৮০ লক্ষ বেদে জনগোষ্ঠী রয়েছে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বাঁশফোর, ডোমার, রাউত, তেলেগু, হেলা, হাড়ি, লালবেগী, বাল্মিগী, ডোম ইত্যাদি হরিজন সম্প্রদায়। যাযাবর জনগোষ্ঠীকে বেদে সম্প্রদায় হিসেবে পরিচিত। বেদে জনগোষ্ঠীর শতকরা ৯৯ ভাগ মুসলিম এবং শতকরা ৯০ ভাগ নিরক্ষর। ৮টি গোত্রে বিভক্ত বেদে জনগোষ্ঠীর মধ্যে মালবেদে, সাপুড়িয়া, বাজিকর, সান্দার, টোলা, মিরশিকারী, বরিয়াল সান্দা ও গাইন বেদে ইত্যাদি। এদের প্রধান পেশা হচ্ছে ক্ষুদ্র ব্যবসা, তাবিজ-কবজ বিক্রি, সর্প দংশনের চিকিৎসা, সাপ ধরা, সাপের খেলা দেখানো, সাপ বিক্রি, আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্য সেবা, শিংগা লাগানো, ভেষজ ঔষধ বিক্রি, কবিরাজি, বানর খেলা, যাদু দেখানো প্রভৃতি।. হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি. . হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি. . হিজড়া জনগোষ্ঠী বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার একটি ক্ষুদ্র অংশ হলেও আবহমান কাল থেকে এ জনগোষ্ঠী অবহেলিত ও অনগ্রসর গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত। সমাজে বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার এ জনগোষ্ঠীর পারিবারিক, আর্থসামাজিক, শিক্ষা ব্যবস্থা, বাসস্থান, স্বাস্থ্যগত উন্নয়ন এবং সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ সর্বোপরি তাদেরকে সমাজের মূল স্রোতধারায় এনে দেশের সার্বিক উন্নয়নে তাদেরকে সম্পৃক্তকরণের লক্ষ্যে সরকার এ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সমাজসেবা অধিদফতরের জরিপমতে বাংলাদেশে হিজড়ার সংখ্যা প্রায় ১০ হাজার।. প্রতিবন্ধিতা সনাক্তকরণ জরিপ. . প্রতিবন্ধিতা সনাক্তকরণ জরিপ:. . . . প্রতিবন্ধিতা জীববৈচিত্রের একটি অংশ। সব প্রতিবন্ধিতা দৃশ্যমান নয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধিতা দীর্ঘস্থায়ীও নয়। বরং বিভিন্ন ক্ষেত্রে অস্থায়ী প্রতিবন্ধিতা দেখা যায়। বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রতিবন্ধীব্যক্তি রয়েছে মর্মে ধারণা করা হয়। প্রতিবন্ধীব্যক্তিবর্গের মধ্যে বেশিরভাগই দারিদ্র্যের শিকার তথা নিম্নআয়ভুক্ত বলে বিভিন্ন গবেষণায় এতৎসংক্রান্ত তথ্য লক্ষ্য করা যায়। প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য নিরসন ও জীবনমান উন্নয়নে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ সময়ের দাবী। দারিদ্র্য নিরসন ও জীবনমান উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন তাদের উপযোগী চিকিৎসা, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রদানে লক্ষ্যভিত্তিক পরিকল্পিত কার্যক্রম গ্রহণ। এই লক্ষ্যে প্রতিবন্ধিতার ধরন চিহ্নিতকরণ, মাত্রা নিরূপণ ও কারণ নির্দিষ্টপূর্বক প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠী’র সঠিক পরিসংখ্যান নির্ণয়ের নিমিত্ত দেশব্যাপী ‘প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ জরিপ কর্মসূচি’ গ্রহণ করা হয়।. ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন ও বিকল্প কর্মসংস্থান ’’ শীর্ষক কর্মসূচি. . ‘‘ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন ও বিকল্প কর্মসংস্থান ’’ শীর্ষক কর্মসূচি. . বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারে দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য দরিদ্র পরিবারের সদস্যদের অর্থনৈতিক কর্মকা-ে সম্পৃক্ত করার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এ ছাড়া বর্তমান সরকার ভিক্ষাবৃত্তি নিরসন ও ভিক্ষুকদের পুনর্বাসনের উপর গুরুত্বারোপ করেছে। সরকার অগ্রাধিকারভিত্তিতে ভিক্ষাবৃত্তি নিরসনের উদ্দেশ্যকে বাস্তবায়নের জন্য ‘ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন এবং বিকল্প কর্মসংস্থান’ শীর্ষক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এ কর্মসূচির উদ্দ্যেশ্য ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিতদের আর্থিক কর্মকা-ে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা ও সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা। ২০০৯-১০ অর্থ বছরে ‘ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন ও বিকল্প কর্মসংস্থান’ শীর্ষক কর্মসূচি শুরু করা হয়। উক্ত অর্থ বছরে কর্মসূচির অনুকূলে কোন অর্থ বরাদ্দ করা হয়নি। ২০১০-১১ অর্থ বছরে কর্মসূচি খাতে ৬.৩২ কোটি টাকা, ২০১১-১২ অর্থ বছরে ৭.০০ কোটি টাকা এবং ২০১২-১৩ অর্থ বছরে ১০.০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়। . . পাইলট ভিত্তিতে ঢাকা মহানগরে ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠী সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য জরিপের কাজ হাতে নেওয়া হয়। জরিপ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ঢাকা মহানগরীকে ১০টি জোনে ভাগ করে ১০,০০০ ভিক্ষুকের উপর জরিপ পরিচালনার জন্য ১০টি এনজিও নির্বাচন করা হয়। কিন্তু এ সময়ে ঢাকা মহানগরের প্রকাশ্য রাজপথে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করার বিষয়ে ডিএমপি কমিশনারকে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশ থাকায় উক্ত নির্দেশের কারণে ভিক্ষুক জরিপ কাজে কোন আইনগত বাধা হবে কিনা সে বিষয়ে বিজ্ঞ এটর্নি জেনারেল এর মতামত সংগ্রহ করা হয়। পরবর্তীতে গত ৩০/০৯/২০১১ তারিখে নির্বাচিত ১০টি এনজিও এর মাধ্যমে ঢাকা মহানগরের প্রতিটি জোন থেকে ১,০০০ জন করে মোট ১০,০০০ জন ভিক্ষুকের জরিপ সম্পন্ন হয়। জরিপে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে ১০,০০০ জন ভিক্ষুকের ডাটাবেইজ তৈরি করা হয়েছে। উক্ত ডাটাবেইজের তথ্য ব্যবহার করে ভিক্ষুক পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।. . কর্মসূচির ব্যাপক প্রচারণার জন্য ইতোমধ্যে পরামর্শক নিয়োগের মাধ্যমে কর্মসূচির প্রচারণা সংক্রান্ত নাটিকা, ডকুমেন্টারি ও শ্লোগান প্রস্তুত করা হয়েছে, যা পত্রিকা, বিটিভি এবং বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পাইলট পর্যায়ে জরিপকৃতদের মধ্য থেকে ২,০০০ জনকে পুর্নবাসনের পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়। এদের মধ্যে সংখ্যাধিক্য বিবেচনায় ১,০০০ জনকে ময়মনসিংহ জেলায়, ৫০০ জনকে বরিশাল জেলায় এবং ৫০০ জনকে জামালপুর জেলায় পুনর্বাসন করা হবে। গত ২০/১১/২০১২ তারিখে ময়মনসিংহ শহরে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মাননীয় মন্ত্রী, মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, সড়ক বিভাগের সংসদীয় কমিটির মাননীয় সভাপতিসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে এ কর্মসূচির ৩৭ জন উপকারভোগীর মধ্যে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদানের পর জীবনধারণের উপকরণ হিসেবে রিক্সা, ভ্যান ও ক্ষুদ্রব্যবসা পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় পুঁজি সরবরাহ করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই জামালপুর ও বরিশাল জেলায় এ কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হবে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। এ কর্মসূচি পরিচালনার মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে দেশ হতে ভিক্ষাবৃত্তি নিরসন করা হবে।. . . . বাস্তবায়ন নীতিমালা. . পটভূমি:. . দেশের দুঃস্থ, অবহেলিত, পশ্চাৎপদ এবং অনগ্রসর জনগণের কল্যাণে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের রয়েছে ব্যাপক ও বহুমূখী কার্যক্রম। ১৯৪৩ সালে বেঙ্গল ভেগরেন্সি এ্যাক্ট প্রণয়নের মাধ্যমে উপমহাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি তথা ভবঘুরে ধারণাটির উদ্ভবের মাধ্যমে ভবঘুরে- দুঃস্থ কল্যাণমূলক কার্যক্রম শুরু হলেও পরবর্তীতে বিভিন্ন পর্যায়ে ভবঘুরে প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র (সরকারি আশ্রয় কেন্দ্র), সরকারী শিশু পরিবার (এতিমখানা : ১৯৪৪), ছোটমণি নিবাস (১৯৬২), কিশোর/কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্র (১৯৭৮), দুঃস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র, মহিলা ও শিশু-কিশোরী হেফাজতীদের নিরাপদ আবাসন কেন্দ্র (সেফ হোম: ২০০৩) এবং সামাজিক প্রতিবন্ধী মেয়েদের প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র (২০০৩) প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনার মাধ্যমে ভবঘুরে- দুঃস্থ কল্যাণমূলক কার্যক্রমের ব্যাপকতা সুবিসত্মৃত হয়। এ ছাড়া অতি দরিদ্র বয়স্ক, বিধবা, অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা ও প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর একটি অংশকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আনা সম্ভব হলেও দেশে অতি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সংখ্যা কাংখিত পর্যায়ে হ্রাস পায়নি।. . দারিদ্র, শারীরিক প্রতিবন্ধিতা, পুষ্টিহীনতা, অশিক্ষা, পারিবারিক ভাংগন, অভিভাবকহীনতা, নদী ভাংগন, জনসংখ্যার আধিক্য, পারিবারিক অবহেলা ও নির্যাতন ইত্যাদির কারণে বিপুল জনগোষ্ঠী তাদের আর্থিক সামর্থ হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত হতে বাধ্য হচ্ছে। ভিক্ষাবৃত্তি ব্যক্তিগত ও জাতিগত মর্যাদা হ্রাস করে। ভিক্ষাবৃত্তির মত অমর্যাদাকর কাজে সম্পৃক্ত হয়ে বিপুল জনগোষ্ঠী অক্ষম জনশক্তিতে পরিণত হচ্ছে, যা জাতীয় অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত শিশু/ব্যক্তিরা একদিকে যেমনি বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে তাদের নিজেদের জীবনের বিপন্নতা কিংবা শারীরিক-মানসিক প্রতিবন্ধিতার শিকার হয়, অন্যদিকে তারা বিভিন্ন অসৎ সঙ্গে জড়িয়ে ছোটখাট চুরি, মাদকাসক্ততা, মাদকদ্রব্যের পাচারসহ বিভিন্ন অপরাধে লিপ্ত হয়ে দাগী অপরাধীতে পরিণত হয়ে থাকে। তাই দারিদ্র নিরসনে সরকারের অংগীকার বাস্তবায়ন ও ভিক্ষাবৃত্তির মত অমর্যাদাকর পেশা থেকে নিবৃত্ত করার লক্ষ্যে ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর আবাসন, ভরণ পোষণ এবং বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ‘‘ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন ও বিকল্প কর্মসংস্থান কর্মসূচি ’’ নামে সরকারি অর্থায়নে অতি সম্প্রতি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় একটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।. . ০২. লক্ষ্য:. . এ কর্মসূচির প্রত্যক্ষ লক্ষ্য হচ্ছে ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীকে পুনর্বাসন ও কারিগরী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদেরকে আয়বর্ধক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করা। পরোক্ষভাবে ভিক্ষুকদের পরিবারকে সহায়তা প্রদান এবং সর্বোপরি সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণ সাধন।. . . . ২.ক. উদ্দেশ্য :. . . . ঢাকা মহানগরসহ সারাদেশের ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীকে ভিক্ষাবৃত্তি থেকে নিবৃত্ত করার লক্ষ্যে দ্রুত এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ;. ভিক্ষাবৃত্তি পরিত্যাগ সংশ্লিষ্টদের সচেতন করে তোলা। ভিক্ষুকদের আবাসন, ভরণ-পোষণ, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, সুপেয় পানি ও স্যানিটেশন সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা;. আয়বর্ধক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে ভিক্ষুকদের কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদান;. ভিক্ষাবৃত্তির বিরুদ্ধে সাধারণ জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরী; এবং. ভিক্ষুক পুনর্বাসনের মাধ্যমে ঢাকা মহানগরের বসিত্ম সমস্যার আংশিক সমাধান।. . . . -md kamal hossain

Established in the recent years Adult & Youth Friendship Socity in dhaka , dhaka in bangladesh.

This is a well known establihment acts as one-stop destination servicing customers both local and from other of the city.

Over the course of its journey , this business has establihed a firm hold in the [category].

The belief that customer satisfaction is an important as it products and services , have helped this establihment garner a vast base of customers and continue to grow day by day

Foods is provided with high quality and are pretty much the highlight in all the events in our lives.

Sweets and food are the ideal combination for any foodies to try and this Adult & Youth Friendship Socity is famous for the same.

This has helped them build up a loyal customer base.

They have started a long journey and ever since they have ensure the customer base remains the same and growing month on month.

As they are located in favourable location , becomes the most wanted space for the tourist.

For any kind and assistance , it is better to contact them directly during their business hours.

Premises has a wide parking area and need to avail special permissions for parking.

Pets inside the premises are not allowed and require additional permission.

Cashless payments are available and extra charges for the credit cards are levid.

They are listed in many of the food delivery networks for home delivery with appropriate charges.

They accept cards , cash and other modes of payments

Tips are not actually encouraged but customers are willing to offer any benefit as needed.

There you can find the answers of the questions asked by some of our users about this property.

This business employs inviduals that are dedicated towards their respective roles and put in a lot of effort to achieve the common vision and goals.

It is a effortless task in communiting to this establishment as there are various modes available to reach this location.

The establishment has flexible working timings for the employees and has good hygene maintained at all times.

They support bulk and party orders to support customers of all needs.

Frequently Asked Questions About This Location

Qus: 1).what is the mode of payment accepted ?

Ans: Cash , Credit Card and Wallets

Qus: 2).What are the hours of operation ?

Ans: Open all days mostly from 9:30 to 8:30 and exceptions on Sundays. Call them before going to the location.

Qus: 3).Do they have online website?

Ans: Yes . They do have. Online website is - Website Link

Qus: 4).What is the Latitude & Longtitude Of the location?

Ans: Latitude of the location is 23.73725 Longtitude of the location is - 90.36791

Qus: 5).What is the phone number Of the location?

Ans: Phone number of the location is - +88 01818951370 / 01618787975

Qus: 6).What is the email of the business?

Ans: Email address is - [email protected]