Review Demra Thana Chhatra League Demra Bangladesh In dhaka, dhaka, bangladesh | Political In Dhaka
Only 50% People Answered Yes For the Poll
1 Votes
1 Votes
Demra Thana Chhatra League Demra Bangladesh
Dhaka,
Dhaka,Bangladesh - 1361
Noreply@comparemela.com
Detailed description is Official page of Demra Thana Chattro League.. About. শিক্ষা,শান্তি,প্রগতি ছাত্রলীগের মূলনীতি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ইতিকথা. বিশ্বের বৃহৎ ও ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কথা. . বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। বাংলা এবং বাঙ্গালীর ছয় দশকের সংগ্রাম সপ্ন এবং সাহসের সারথী বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। বাংলাদেশের ইতিহাস আর ঐতিহ্যের গর্বিত অংশিদার এই ছাত্র সংগঠনটি। জাতির ইতিহাসের প্রতিটি অধ্যায়ে রয়েছে ছাত্রলীগের প্রত্যক্ষ ভূমিকা। বাঙ্গালী জাতি হিসেবে জন্ম গ্রহনের আতুর ঘর থেকে শুরু করে আজ অবধি স্বাধীনতা, সংগ্রাম আর শিক্ষার নিশ্চয়তার ছাত্রসমাজের তথা দেশবাসীর জন্য অতন্প প্রহরী ছাত্রলীগ।. . . . বৃটিশ উপনিবেশ থেকে ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাজনের সময় সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন কলকাতা ইসলামীয়া কলেজের ছাত্র। তিনি ছিলেন কলেজ ছাত্র সংসদের নির্বাচিত সাধারন সম্পাদক। বৃটিশ উপনিবেশ থেকে দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে দেশ বিভাজনের পর বাঙ্গালীরা নতুন ভাবে শোষনের যাতাকলে পড়ে। যাকে শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন ''এক শকুনির হাত থেকে অন্য শকুনির হাত বদল মাত্র ''। তাই নতুন রাষ্ট্র পাকিস্থানের সরকার প্রথমে আঘাত হানে আমাদের মায়ের ভাষা বাংলার উপর। শেখ মুজিব তখনই অনুভব করলেন শোষনের কালো দাঁত ভাঙ্গার একমাত্র হাতিয়ার ছাত্র সমাজ। তাই তৎকালিন পাকিস্থান সরকার কতৃক চাপিয়ে দেওয়া উর্দূ ভাষার বিরুদ্ধে ইস্পাত কঠিন প্রতিরোধ তৈরির জন্য ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি তৎকালিন প্রজ্ঞা ও দূরদর্শীতা সম্পম্ন ছাত্র নেতা বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবল্পব্দু শেখ মুজিবুর রহমান প্রতিষ্ঠা করেন 'পাকিস্থান ছাত্রলীগ'।বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে ওই দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে আনুষ্ঠানিকভাবে ছাত্রলীগের যাত্রা শুরু। প্রথমে এর নাম ছিলো 'পাকিস্থান ছাত্রলীগ'। সংগঠনটির প্রথম আহবায়ক ছিলেন নাঈমউদ্দিন আহমেদ। ছাত্রলীগ সাংগঠনিক ভাবে কার্যত্রক্রম শুরু করলে এর সভাপতি মনোনিত হন দবিরুল ইসলাম ও সাধারন সম্পাদক মনোনিত হন খালেক নেওয়াজ খান। ৬৪ বছর পর আজ এই বৃহৎ,ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠনটির তিন তারকা খচিত শিৰা শানস্নি ও প্রগতির গৌরবের পতাকা সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ও সাধারন সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলমের হাতে।. . ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার এক বছর পর ১৯৪৯ সালে এই ছাত্র সংগঠনটির হাত ধরেই তৎকালীন পাকিস্থানের প্রথম বিরোধী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটে 'আওয়ামী মুসলিম লীগে'র। যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে এ দেশের স্বাধিকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়। তৎকালিন পাকিস্থান সরকারের শাসন শোষন আর বঞ্চনার প্রেক্ষাপটে ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা ছিল বাঙালি জাতির ইতিহাসে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। জন্মের পর থেকে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে বিভিন্ন পর্যায়ে জাতিকে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠনটির নেতাকর্মীরা জাতীয় রাজনীতিতেও নেতৃত্ব দিয়েছেন। জাতির পিতা বঙ্গবল্পব্দু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের হাজার হাজার নেতা কর্মী যুদব্দের ময়দানে জীবন উৎসর্গ করেছেন। রনাঙ্গনে শহীদ হয়েছেন ছাত্রলীগের ১৭ হাজার সাহসী বীর সৈনিক। বর্তমান জাতীয় রাজনীতির অনেক শীর্ষ নেতার রাজনীতিতে হাতেখড়িও ছাত্রলীগ থেকেই। ১৯৪৮ সালেই মাতৃভাষার পক্ষে ছাত্রলীগ আপোষহীন অবস্থান তৈরি করে। ১১ মার্চ ছাত্রলীগ উদর্ুর বিপক্ষে অবস্ট্থান নিয়ে ধর্মঘট পালন করে।ওই ধর্মঘটের পিকেটিং থেকেই গ্রেফতার হন রাজনীতির মাঠের জ্জ্বলজ্জ্বল করে থাকা তারকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মেধাবী ছাত্র, বাঙ্গালীর রাজনীতির রাখাল রাজা,ছাত্রনেতা শেখ মুজিব ও তার সহযোগীরা। ছাত্রলীগই প্রথম বাংলাভাষার জন্য ১০ দফা দাবিনামা পেশ করে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ ও আন্দোলন জোরালো করার ক্ষেত্রে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল অবিস্মরনীয়।. . ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিজয় নিশান উড়ানোর নেপথ্যের কারিগরও ছিলো ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। ১৯৫৬ সালের বাংলা রাষদ্ব্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়,৫৭'র শিক্ষক ধর্মঘট এবং ৬২'র শিক্ষা আন্দোলনের পালে সমিরন প্রবাহ করে ছাত্রলীগ। ১৯৬৬ সালে ১৪ ফেব্রুয়ারী থেকে ২০ ফেব্রুয়ারী ছাত্রলীগের নেতৃত্বে প্রচলন হয় বাংলা সপ্টস্নাহের। বাঙ্গালীর মুক্তির ছয় দফা হিসেবে পরিচিত ঐতিহাসিক 'ছয় দফা' আন্দোলনে রাজপথের প্রথম সারিতে অবস্ট্থান ছিল ছাত্রলীগের। এসময় নিজেদের ১১ দফার মাধ্যমে ছাত্রসমাজের রক্তে প্রবাহ সঞ্চার করে ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের নেতৃত্বেই আগরতলা ষড়যন্প মামলা ছাত্র-গণ আন্দোলন থেকে গণঅভু্যত্থানে রূপ নেয়। গণজাগরনের ৭০'র নির্বাচনে মুক্তির সনদ ছয় দফাকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে এক দফার গণভোটে রূপ দেয়। এরপর ৭১'র ত্রিশ লাখ মুক্তিযোদ্ধার আত্মত্যাগ আর দুই লাখ মা বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে স্বাধীন বাংলার আকাশে যে রক্ত স্নাত লাল সূর্যোদয় হয় তাতে পরিসংখ্যানের হিসেবে বিশ্বের বৃহৎ. ও সংগ্রামী সংগঠন ছাত্রলীগের আত্মত্যাগী নেতাকর্মীদের সংখ্যা ছিল ১৭০০০ (সতের হাজার)।. . ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ কালপূর্বে যুদব্দবিধ্বস্ট্থ দেশ গঠনের সংগ্রাম ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিলো অগ্রগন্য। ১৯৭৫ সারে জাতির পিতা ও তার পরিবারে সদস্যদের নির্মম ভাবে হত্যার পর বাঙ্গালীর জাতির ভাগ্যকালে আবার কালো গ্রাস করে নেয়। স্টৈ্বরশাসক মেজর জিয়া ও তৎপরবর্তী রাজনীতির মাঠে সামরিক চাষবাসের তিক্ত ফসল বাঙ্গালীদের অতিষ্ঠ করে তোলে। যা থেকে জাতিকে মুক্ত করতে রাজপথে রক্তা দিতে হয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের। সামরিক শাসনের মধ্যেও ১৯৮৩ সালে শিক্ষা আন্দোলন ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের দশ দফা তৈরিতে নেতৃত্দ্ব দেয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। শিক্ষার অধিকার প্রসারে শামসুল হক ও অধ্যাপক কবীর চৌধুরির কমিশনে রিপোর্ট তৈরিতে ছাত্রসমাজের পক্ষে জোড়ালো অবস্থান নেয় ছাত্রলীগ।. . এরপর একটি সফল গণঅভূত্থান পরবর্তী নির্বাচনে দীর্ঘ একুশ বছর পর সরকার গঠন পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ছাত্রলীগ মহিয়সী নেত্রী, দেশরত্দম্ন শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত ও সাংগঠনিক নির্দেশ প্রতিপালন করেছে। ১৯৯৮ সালের বন্যা মোকাবেলায় কিছু অদহৃরদর্শী ব্যক্তির দুর্ভিক্ষের আশংকাকে ভুল প্রমান করেছে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে তিন শিফটে রুটি তৈরি করেছে ছাত্রলীগ কর্মীরা। তৈরী করেছে দুর্যোগপুর্ন এলাকার মানুষের জন্য খাবার স্যালাইন। দুসময়ে দুর্গত এলাকায় রুটি ও স্যালাইন বিতরন করে মানুষের জীবন রক্ষা করেছে ছাত্রলীগ কর্মীরা। যার মাধ্যমে হতাশা ও প্রজ্ঞাহীন ব্যক্তিদের আশংকার জবাব দিয়েছে ছাত্রলীগ। ১৯৯৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র বেতন বৃদব্দির প্রতিবাদী আন্দোলনে ছাত্রলীগ ছিল আপোসহীন। নিরক্ষরতা মুক্ত,পোলিও মুক্ত বাংলাদেশ বির্নিমান ও বৃক্ষরোপনের মধ্যেমে বিশ্বের উষষ্ণায়ন কমাতে প্রতিটি জেলায় জেলায় কাজ করেছে ছাত্রলীগ। ২০০১ লর নির্বাচন পরবর্তী বিএনপি জামায়ত জোটের সহিংসতা এবং দেশব্যাপী সাংগঠনিক নির্যাতনের বিরুদব্দে ছাত্রলীগ প্রতিরোধ রচনা করেছে। পাক আত্দ্মানির্ভর বিএনপি জামায় জোটের হাতে এদেশের প্রকৃত ইতিহাস বিকৃতির বিরুদব্দেও জোড়ালো প্রতিবাদ করেছে ছাত্রলীগ। ২০০১ সালের পর বিএনপি জামায়াত জোটের প্রত্যক্ষ মদদে শনস্নির এই ভূখন্ডে জঙ্গীবাদরে উত্থান হলে ছাত্রলীগ তার বিরুদব্দে রাজপথে কঠোর প্রতিবাদ রচনা করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনপ্রিয় অধ্যাপক ড.হুমায়ুন আজাদের উপর মৌলবাদি হামলার প্রতিবাদেও রাজপথে ছিলো বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এরপর ২০০৪ সালের ২১ আগষদ্ব রাষদ্ব্রিয় মদদে স্ট্বরন কালের সবচেয়ে পৈচাশিক গ্রেনেট হামলার মাধ্যমে বাংলার মানুষের চির আস্ট্থার ঠিকানা আমাদের প্রাণপ্রিয় নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার জীবন নাশের হামালা জোড়ালো প্রতিবাদ জানায় ছাত্রলীগ। ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই আমাদের প্রিয় নেত্রী বাংলার দু:খি মানুষের একমাত্র আস্ট্থার ঠিকানা দেশরত্দম্ন শেখ হাসিনাকে তথাকথিত তত্ত্বাবোধায়ক সরকারের নামে সামরিক কায়দায় আটকের পর সামরিক বাহিনীর রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে রাজপথে প্রথম প্রতিবাদ রচনা করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। বিতর্কীত সেই তত্ত্বাবোধায়ক সরকারের হাতে গ্রেফতার হয়ে উনিশ মাস কারাবরন করেন ছাত্রলীগের তৎকালিন সাধারন সম্পাদক সহ অনেক জেষ্ঠ্য নেতা । তবুও প্রাণাধিক প্রিয় নেত্রীর মুক্তির আন্দোলন থেকে ছাত্রলীগকে পশ্চাতে হঠাতে পারেনি শাসক শ্রেনী। সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রধর্মঘট পালন করে ছাত্রলীগ প্রিয় নেত্রীর মুক্তির অদম্য আন্দোলন রচনা করে। এরপর ২০০৮ সালের ২৮ ডিসেল্ফ্বরের নির্বাচনে আওয়ামীলীগের নেতৃত্দ্বাধীন মহাজোটের বিজয় নিশ্চত করতে নিরলস ভাবে কাজ করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিটি মুজিব সৈনিক। এরপর পর বাংলাদেশের সরকার গঠন করে আওয়ামীলীগের নেতৃত্দ্বাধীন মহাযোজ। দেশে জননেত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্দ্বে শুরু হয় দিন বদলের সরকারের পথ চলা। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচন কমিশনের নিবল্পব্দনের শর্ত অনুযায়ী সাংগঠনিক সভানেত্রীর পদ থেকে হারাতে হয় আমাদের প্রিয় নেত্রীকে। এরপর ২০১১ সারের ১১ জুলাই গণতন্পের মানসকন্যা গনতন্পপ্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমানের জন্য মেধাবী ও প্রজ্ঞাও দহৃরদর্শীতা সমঙ্ল্পম্ন ছাত্রনেতাদের হাতে ছাত্ররাজনীতি তুলে দিতে ছাত্রলীগের নেতা নির্বাচন করা হয় প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে। সাবার দেশের ৮৭টি সাংগঠনিক জেলার কাউন্সিলররা তাদের প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগ ও সিদ্দিকী নাজমুল আলমকে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করেন।. . ২০০১ সাল পরবর্তী সময়ে একাত্তরের পরাজিত শক্তি, সাম্প্রদায়িক-মৌলবাদী-জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীর হাতে দেশ জিম্মি থাকার প্রেক্ষাপটে ২০০৫ সালের ৭ ডিসেম্বর আত্মপ্রকাশ করেছিল সাতটি ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (জাসদ),বাংলাদেশ ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় ছাত্র ঐক্য, বাংলাদেশ ছাত্র সমিতি ও জাতীয় ছাত্র ফোরাম সমন্বয়ে গঠিত ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। বর্তমানে এই যুদব্দাপরাধীদের বিচারের দাবিতে এই ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ রাজপথে আন্দোলনে করে যাচ্ছে সল্ফ্মিলিত ভাবে যার নেতৃত্ব দিয়ে আসছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
Established in the recent years demra thana chhatra league demra bangladesh in dhaka , dhaka in bangladesh.
This is a well known establihment acts as one-stop destination servicing customers both local and from other of the city.
Over the course of its journey , this business has establihed a firm hold in the [category].
The belief that customer satisfaction is an important as it products and services , have helped this establihment garner a vast base of customers and continue to grow day by day
Foods is provided with high quality and are pretty much the highlight in all the events in our lives.
Sweets and food are the ideal combination for any foodies to try and this demra thana chhatra league demra bangladesh is famous for the same.
This has helped them build up a loyal customer base.
They have started a long journey and ever since they have ensure the customer base remains the same and growing month on month.
As they are located in favourable location , becomes the most wanted space for the tourist.
For any kind and assistance , it is better to contact them directly during their business hours.
Premises has a wide parking area and need to avail special permissions for parking.
Pets inside the premises are not allowed and require additional permission.
Cashless payments are available and extra charges for the credit cards are levid.
They are listed in many of the food delivery networks for home delivery with appropriate charges.
They accept cards , cash and other modes of payments
Tips are not actually encouraged but customers are willing to offer any benefit as needed.
There you can find the answers of the questions asked by some of our users about this property.
This business employs inviduals that are dedicated towards their respective roles and put in a lot of effort to achieve the common vision and goals.
It is a effortless task in communiting to this establishment as there are various modes available to reach this location.
The establishment has flexible working timings for the employees and has good hygene maintained at all times.
They support bulk and party orders to support customers of all needs.