গত বছর ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে বিধাননগর পুর এলাকায় পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এক শিশু ও এক তরুণীও ছিলেন মৃতের তালিকায়। ডেঙ্গির মোকাবিলায় কুইক রেসপন্স টিম তৈরি করেছে বিধাননগর পুরসভা।
চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ডেঙ্গির চারটি প্রজাতি রয়েছে ডেন-১, ডেন-২, ডেন-৩ ও ডেন-৪। প্রথম ও তৃতীয়টিতে সমস্যা কম। অর্থাৎ, আক্রান্ত হলেও সঙ্কটজনক হওয়ার ঝুঁকি কম।
গত বছর ১২ নম্বর বরো এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ডে ডেঙ্গিতে বহু মানুষ আক্রান্ত হয়েছিলেন। এ বছর জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত, কেবল ১২ নম্বর বরোতেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৫ জন।
বেসরকারি সূত্রের খবর, মৃত যুবকের নাম রমেশ দাস (৩৮)। তিনি নদিয়ার কাষ্ঠডাঙা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের রায়কাশ এলাকার বাসিন্দা। জানা যাচ্ছে, রমেশ গত রবিবার থেকে জ্বরে ভুগছিলেন।
স্বাস্থ্য দফতরের তরফে ডেঙ্গি নিয়ে জারি হওয়া গাইডলাইনে বলা হয়েছে, ২ দিন ধরে জ্বর, মাথার যন্ত্রণা, শরীর, হাত-পায়ে ব্যথা, শরীরে লাল র্যাশ দেখা দিলেও রক্ত পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত।